এফিলিয়েট মার্কেটিং করার আগে সর্বপ্রথম মাথায় এই প্রশ্নটাই আসে যে এফিলিয়েট
মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো। তাই সবার আগে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয়।
আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাকে বলব কিভাবে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে
পারেন।আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করা শিখতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ
পোস্টটি পড়ুন।
পোস্ট সূচীপত্রঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
আপনি যদি চান এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করবেন। তাহলে
সর্বপ্রথম আপনাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে। আপনি
যদি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে আপনি জানতে পারবেন এফিলিয়েট
মার্কেটিং কি। আজকের এই পোস্টে আমরা ধাপে ধাপে শিখব এফিলিয়েট মার্কেটিং কি
এবং এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো। তাই চলুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে
হবে। কেননা ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে
পারবেন। তাই প্রথমত আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইট
তৈরি করার জন্য আপনাকে ব্লগারে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। অথবা আপনি
চাইলে ওয়েবসাইট কিনে নিতে পারেন, বিভিন্ন জায়গায় ওয়েবসাইট কিনতে পাওয়া যায়।
এবং এই অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ডোমেইন এবং হোস্টিংয়ের প্রয়োজন হয়। আপনাকে
ডোমেইন টাকা দিয়ে কিনতে হবে এবং হোস্টিং ফ্রিতে পাবেন। আশা করছি বুঝতে
পেরেছেন কিভাবে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কী এবং কেন করবেন
এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে জানতে হবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কী এবং কেন
করবেন। কেননা এগুলো না জানলে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম
করতে পারবেন না। সেই কারণেই আপনাকে জানতে হবে এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং
কেন করবেন। আসুন জানি এফিলিয়েট মার্কেটিং কি। আসলে এফিলিয়েট
মার্কেটিং হল অন্যের পণ্য বা সেবা আপনার ওয়েবসাইটে প্রচার করে রাখা। এবং
আপনার সেই প্রচার করা অন্য বা সেবার লিংক থেকে কেউ যদি সেই পণ্য বা সেবাটি
ক্রয় করে তাহলে সে কোম্পানি আপনাকে ১০% কমিশন দেবে। এটাই হল এফিলিয়েট
মার্কেটিং।
এবার জানি এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবেন। যেহেতু আপনার মূল উদ্দেশ্য টাকা
ইনকাম করা তাই বুঝতে পারছেন এফিলিয়েট মার্কেটিং আপনার জন্য খুবই ভালো একটি
অপশন।যেহেতু এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে কোন ইনভেসমেন্ট লাগেনা এবং তা ঘরে বসে
করা যায় তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন। তবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য
অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনতে হবে। যত বেশি ট্রাফিক আসবে আপনার
ইনকাম তত বেশি হবে আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
সঠিক এফিলিয়েট নিস নির্বাচন করার উপায়
এফিলিয়েট মার্কেটিং এ আপনি যদি সফল হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে সঠিক একটি নিস
নির্বাচন করতে হবে। নিস মানে হল নির্দিষ্ট কোন বিষয় বা ক্যাটাগরিতে
পোস্ট তৈরি করা। আপনি যদি সঠিক নিস না বাছাই করতে পারেন তাহলে আপনার
পক্ষে এফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা খুবই কঠিন। কেননা ভুল বিষয় বা ক্যাটাগরিতে
কনটেন্ট তৈরি করলে পর্যাপ্ত ট্রাফিক আসেনা তাই সেখান থেকে ইনকাম করাটাও প্রায়
অসম্ভব।
তবে চিন্তার কোন কারণ নেই আমি আপনাকে বলে দিতে পারি আপনি কিভাবে আপনার
ওয়েবসাইটের জন্য সঠিক নিজ বাছাই করবেন। সঠিক নিস বাছাই করার জন্য
বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। আসুন জেনে নিই সেগুলো কি
কি।
নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী বেছে নিতে হবে
বাজারে চাহিদা আছে কিনা সেটা দেখতে হবে
যেই প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন তার সঙ্গে মিল আছে কিনা তা দেখতে হবে
লাভজনক নিস বাছাই করতে হবে
কোন ধরনের অডিয়েন্স প্রয়োজন সেই ধরনের নিস বাছাই করতে হবে
কম কম্পিটিশন রয়েছে এমন নিস বাছাই করতে হবে
মূলত আপনি যদি এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে নিস বাছাই করেন তাহলে অবশ্যই আপনি
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। আশা করছি বিষয়টি
বুঝতে পেরেছেন।
প্রমোট করার জন্য সঠিক প্রোডাক্ট বাছাই করার নিয়ম
শুধুমাত্র সঠিক নিস বাছাই করলে হবে না সঠিক প্রোডাক্ট ও বাছাই করতে হবে তবে আপনি
ভালো ইনকাম করতে পারবেন। তাই প্রমোট করার জন্য সঠিক প্রোডাক্ট বাছাই করতে
হবে। ভুল প্রোডাক্ট বেছে নিলে সেখান থেকে ইনকাম করাটা প্রায় অসম্ভব হয়ে
যাবে। এখন আমরা জানবো প্রমোট করার জন্য সঠিক প্রোডাক্ট বাছাই করার নিয়ম
গুলো কি কি। প্রমোট করার জন্য সঠিক প্রোডাক্ট বাছাই করার অনেকগুলো নিয়ম রয়েছে
এর মধ্যে অন্যতম গুলো হলোঃ
নিজের নিস অনুযায়ী প্রোডাক্ট নির্বাচন করা, যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন
সেটার চাহিদা
কেমন সেই ব্যাপারে খেয়াল রাখা, প্রোডাক্টের মান কেমন এবং তার রিভিউ
কেমন সেটা যাচাই করা, এবং দেখতে হবে সেই প্রোডাক্টটির মানুষের
কাছে ভ্যালু কেমন, যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন সেই প্রোডাক্টের
কমিশন কত পার্সেন্ট সেটা দেখা, এবং দেখতে হবে আপনি যেরকম অডিয়েন্স
টার্গেট করছেন তাদের সাথে প্রোডাক্টের মিল আছে কিনা। এবং খেয়াল রাখতে
হবে প্রোডাক্টটির কম্পিটিশন কেমন যত কম হবে আপনার জন্য তত সহজ হবে। আশা করছি
বুঝতে পেরেছেন।
ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে এফিলিয়েট শুরু করা
আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে এফিলিয়েট শুরু করতে
পারেন। আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখানে নিয়মিত কনটেন্ট লিখে
ওয়েবসাইটটিকে রেংক করিয়ে সেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে
পারবেন। আপনি যদি সঠিকভাবে নিজের ওয়েবসাইটকে রেংক করাতে পারেন তাহলে আপনার
জন্য এফিলিয়েট মার্কেটিং টা সহজ হবে। আসুন আপনাকে ধাপে ধাপে
শিখে নিন কিভাবে ব্লগ বা ওয়েবসাইটে এফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু
করবেন।
আপনি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করার পর এফিলিয়েট প্রোগ্রামে জয়েন
করুন। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো দেশী এবং বিদেশী কোম্পানি
রয়েছে যেগুলোতে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম শুরু করতে
পারবেন। ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি যেমনঃ Amazon, Cj Affiliate,
clickbank, Associates। এবং দেশী কোম্পানি যেমনঃ Daraz, Priyoshop।
এইসব কোম্পানির প্রোডাক্ট এর লিংক আপনার কনটেন্টের সাথে অডিয়েন্স এর কাছে শেয়ার
করে এফিলিয়েট শুরু করতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে অবশ্যই ট্রাফিক জেনারেট
করতে হবে। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটকে ভালোভাবে SEO করতে পারেন তাহলে
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি সফল হতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে এফিলিয়েট প্রোমোশন
আপনি চাইলে ওয়েবসাইটের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে এফিলিয়েট প্রমোশন
পেতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়ার বিভিন্ন সাইট
যেমন, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম, টিকটক ইত্যাদি। মূলত এই
সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে প্রোডাক্টের মান এবং সে প্রোডাক্টটির প্রমোট
করতে পারেন। কেননা বর্তমানে মানুষজন এসব সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক সময় ব্যয়
করে। সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে আপনি দ্রুত সফল হতে পারবেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে এ সকল সোশ্যাল মিডিয়ায়
একাউন্ট তৈরি করতে হবে। ফেসবুকে ফেসবুক পেজ এবং ইউটিউবে প্রফেশনাল ইউটিউব
একাউন্ট খুলে সেখানে নিয়মিত প্রোডাক্টের সম্পর্কে বিভিন্ন মার্কেটিং করে সেখান
থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। তবে এ সকল সাইটগুলোতে কাজ
করার জন্য আপনাকে আপনার প্রোফাইল ভালোভাবে সাজাতে হবে যাতে মানুষ আপনাকে বিশ্বাস
করে সেখান থেকে প্রোডাক্ট ক্রয় করে। আশা করছি সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে
কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন তা বুঝতে পেরেছেন।
ইমেইল মার্কেটিং দিয়ে এফিলিয়েট সেল বাড়ানোর কৌশল
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করার জন্য ইমেল মার্কেটিং খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। ইমেইল মার্কেটিং করে আপনি সহজেই আপনার প্রোডাক্টের সেল
বাড়াতে পারবেন। ইমেইল মার্কেটিং এর কয়েকটি বিশেষ সুবিধা রয়েছে সেগুলো
হল। সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যালগরিদম এর উপর নির্ভর করতে হয়
না। একবার লিস্ট তৈরি হলে বারবার প্রোডাক্ট প্রমোট করা যায়। সরাসরি
আগ্রহী মানুষদের কাছে আপনার বার্তা পৌঁছে দেওয়া যায়। মূলত এগুলোই হল ইমেল
মার্কেটিং এর বিশেষ সুবিধা।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার অডিয়েন্সের বিশ্বাস অর্জন
করা। আপনার অডিয়েন্স যদি জানে যে আপনি সব সময় সত্য কথা
বলেন এবং সত্যটাই সামনে তুলে ধরেন তাহলে সে বারবার আপনার কাছ থেকে
প্রোডাক্ট ক্রয় করবে। এবং আপনি যদি আপনার অডিয়েন্স কে ভালো মানের
প্রোডাক্ট দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার প্রতি তার বিশ্বাসটা বাড়বে যা আপনার
মার্কেটিং এর জন্য খুবই প্রয়োজনীয়।
ইমেইল মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে আপনার অডিয়েন্সের কাছে ইমেইলের মাধ্যমে বার্তা
পাঠাতে হবে। আপনার ইমেইল টা এমন ভাবে লিখতে হবে যাতে মানুষ সেটা পড়ে সেই
প্রোডাক্টটি ক্রয় করার জন্য আগ্রহী হয়। আপনি চাইলে আপনার বার্তাটি
আকর্ষণীয় করার জন্য বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সহযোগিতা নিতে
পারেন। এতে আপনার কাজ আরো সহজ হয়ে যাবে এবং আপনার মার্কেটিং
টা ভালোভাবে করা যাবে। আশা করছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
এফিলিয়েট লিংক ট্র্যাকিং ও এনালিটিক্স ব্যবহারের গুরুত্ব
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে এফিলিয়েট লিংক ট্র্যাকিং ও এনালিটিক্স
ব্যবহারের গুরুত্ব ভালোভাবে বুঝতে হবে। কেননা এই এফিলিয়েট লিংক
ট্র্যাকিং ও এনালিটিক্স ব্যবহার করে আপনি বুঝতে পারবেন কোন
প্রোডাক্ট, কোন প্লাটফর্ম বা কোন কন্টেন্ট থেকে আসল বিক্রি
হচ্ছে। তাই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এফিলিয়েট লিংক ট্র্যাকিং ও এনালিটিক্স ব্যবহার করলে আপনি সবকিছু ভালোভাবে
বুঝতে পারবেন যেমনঃ আপনি যদি ফেসবুক পেজে অ্যাড চালান তাহলে সেখান থেকে
বুঝতে পারবেন প্রতি 100 ক্লিকে কতজন আপনার প্রোডাক্টটি ক্রয় করল। এবং বুঝতে
পারবেন আপনার সেই বিজ্ঞাপনটি চালাতে যত টাকা খরচ হয়েছে তা থেকে লাভ হচ্ছে
কিনা। তাই এফিলিয়েট লিংক ট্র্যাকিং ও এনালিটিক্স ব্যবহার করা
উচিত।
দীর্ঘমেয়াদে এফিলিয়েট মার্কেটিং সফল করার টিপস
নিশ্চয়ই সকলেই চাইবে যে তার এফিলিয়েট মার্কেটিংটা দীর্ঘমেয়াদি হয়। তবে
দীর্ঘ মেয়াদে এফিলিয়েট মার্কেটিং সফল করার টিপস রয়েছে অনেকগুলো। আপনি যদি
দীর্ঘ মেয়াদে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে আপনার এই টিপস গুলো জানা
উচিত। সাধারণত এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে এক দুই মাস পর্যন্ত ইনকাম আসতে
পারে। কিন্তু আপনি যদি দীর্ঘ মেয়াদে সফল হতে চান তাহলে আপনাকে এই
টিপসগুলো মেনে চলতে হবে। আসুন জেনে নেই সেই টিপস গুলো কি কি।
একটি নির্দিষ্ট নিস নির্বাচন করা
অডিয়েন্সের বিশ্বাস অর্জন করা
এমন কনটেন্ট তৈরি করা যার ভ্যালু রয়েছে অনেক
সোশ্যাল মিডিয়ায় বা ওয়েবসাইটে ট্রাফিক আনার জন্য কন্টেন্ট SEO করা
ইমেইল লিস্ট তৈরি করা
অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট বাড়ানো
ধৈর্য ও নিয়মিততা বজায় রাখা
আপনি যদি এই টিপস গুলো মেনে চলেন তাহলে দীর্ঘমেয়াদে এফিলিয়েট মার্কেটিং
সফল হতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো
আপনি যদি পুরো পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন তাহলে এফিলিয়েট মার্কেটিং
কিভাবে শুরু করবো এমন প্রশ্ন আর মাথায় আসবে না। কেননা উপরে আমরা
এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করেছি। আপনি যদি উপরের এই নিয়মগুলো মেনে কাজ করেন তাহলে আপনি একজন সফল
এফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারবেন।
বিভিন্ন মাধ্যমে এফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। বর্তমানে
অনেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর টাকা ইনকাম করছে। বর্তমানে
প্রায় সকল প্রোডাক্ট প্রমোট করার মাধ্যমে বিক্রয় করা হয়। তাই আপনি
যদি একজন সফল এফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারেন তাহলে এই সেক্টর থেকে আপনি
ভালো ইনকাম করতে পারবেন। আশা করছি পুরো পোস্টটি আপনার কাজে
আসবে। বিভিন্ন বিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে চাইলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে ভিজিট
করতে পারেন ধন্যবাদ।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url