সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা-কখনো ঠকবেন না

আমরা অনেকেই সাজেক ভ্যালি ঘুরতে যাই। কিন্তু সমস্যা হয় তখন, যখন সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা না জানা থাকে। তাই চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই পোস্টে আমরা সাজেক ভ্যালি রিসোর্টের মূল্য তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।
সাজেক-ভ্যালি-রিসোর্ট-মূল্য-তালিকা
অনেক সময় আমরা ঘুরতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঠকে যায়। তবে আজকে আমরা জানবো সাজেক ভ্যালিতে রিসোর্ট গুলোর মূল্য কত। তাহলে আপনি আর কখনোই সাজেক ভ্যালি গিয়ে রিসোর্ট খুঁজতে গিয়ে ঠকবেন না। তাহলে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে জেনে নিন সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট এর মূল্য তালিকা। 

পোস্ট সূচীপত্রঃ সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা

সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা

সাজেক ভ্যালি হল একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। প্রায় সবসময়ই এই সাজেক ভ্যালিতে লোকজনের সমাগম অনেক বেশি থাকে। তবে তুলনামূলকভাবে শীতকালীন সময়ে পর্যটকদের উপস্থিতি বেশি দেখা যায়। এর একটি বিশেষ কারণ রয়েছে কারণটি হলো শীতকালে সাজেক ভ্যালি আরো সুন্দর হয়ে ওঠে। শীতের সকালের কুয়াশা ভরা এই মনোরম পরিবেশ পর্যটকদের মন কেড়েছে। মূলত এই কারণেই শীতকালে সাজেক ভ্যালিতে প্রচুর মানুষ ভ্রমনে যায়। আবার সাজেক ভ্যালির বিভিন্ন রিসোর্ট পাহাড়ের উপরে সেখান থেকে মেঘ দেখা যায় আপনি মেঘ ধরতেও পারবেন। মূলত এই কারণে সাজেক ভ্যালি এত জনপ্রিয়। 
অনেকেই চাই বছরে একবার হলেও সাজেক ভ্যালি থেকে ঘুরে আসতে। কিন্তু যারা প্রথম বার যায় তাদের একটি সমস্যা হয় সেটি হল রিসোর্ট ভাড়া। সঠিক ভাড়া না জানাই অনেকে ঠকে যায়। মূলত এই কারণে আজকের এই পোস্টে আমরা সাজেক ভ্যালির রিসোর্ট মূল্য তালিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।আপনি এই পোস্টটি পড়ার পর কখনোই সাজেক ভ্যালির রিসোর্ট ভাড়া নিয়ে ঠকবেন না। তাহলে চলুন দেখে নিই সাজেক ভ্যালির রিসোর্ট ভাড়া কেমন। 

বিভিন্ন রিসোর্টের মূল্য তালিকা

সাজেক ভ্যালিতে বিভিন্ন রিসোর্ট রয়েছে যেগুলো একেকটার মূল্য একেক রকম। এখানে নরমাল থেকে শুরু করে প্রিমিয়াম পর্যন্ত রিসোর্ট পাবেন। তার মানে বুঝতেই পারছেন অল্প টাকা থেকে শুরু করে হাই বাজেটেও রিসোর্ট ভাড়া পাওয়া যায় এই সাজেক ভ্যালিতে। তাহলে আসুন দেখে নিই কেমন রিসোর্টের কেমন মূল্য । তবে ছুটির দিনে কিছু টাকা বাড়তি চার্জ করে থাকে। 

বিভিন্ন রিসোর্টের মূল্য তালিকা
সাধারণ রিসোর্টঃ
সাধারণ রিসোর্ট আপনি মাত্র ৬০০ টাকা থেকে শুরু করে ১৫০০-২০০০ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। তবে ছুটির দিনে বাড়তি চার্জ লাগবে। 
মেঘ মাচাং রিসোর্টঃ
এই মেঘ মাচাং রিসোর্টে ৩৫০০ টাকা বা ৪০০০ টাকা লাগবে। ৩৫০০ টাকা বাঁশ কটেজ, আর ৪০০০ টাকা কাঠ কটেজ। ছুটির দিনে ৫০০ টাকা বাড়তি চার্জ লাগবে। 
মেঘপুঞ্জী রিসোর্টঃ 
এর রিসোর্ট এর ভাড়া ৪০০০ থেকে ৪৫০০ টাকা। এটি খুবই প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ঘর। 
লুসাই কটেজঃ
এই কটেজে ২০০০টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ৫০০ টাকা পর্যন্ত ভাড়া লাগে। ছুটির দিনগুলোতে কিছু টাকা বাড়তি লাগে।
মেঘাদ্রি ইকো কটেজঃ 
এই কটেজের ডাবল রুম ৩৫০০ টাকা আর কাপল রুম ৩০০০ হাজার টাকা। তবে ছুটির দিনে কিছু টাকা বাড়তে লাগবে। 
চাঁদের বাড়ি রিসোর্টঃ 
এই রিসোর্টটির প্রিমিয়াম ৪০০০ টাকা এবং ইকোনমি ৩৫০০ টাকা। 
রুলুই রিসোর্টঃ 
এই রিসোর্ট টি খুবই প্রিমিয়াম এ কারণে এটার ভাড়া ৪৫০০ টাকা থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত। 
ফদাং থাং রিসোর্টঃ 
এই রিসোর্ট টিতে স্ট্যান্ডার্ড ৪০০০ টাকা এবং প্রিমিয়াম ৪৫০০ টাকা। 
রিসোর্ট রুংরাংঃ এই রিসোর্ট টি সাধারণ দিনে ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা এবং ছুটির দিনে ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা নিয়ে থাকে।  
(লিখিত রিসোর্ট) সাজেক রিসোর্টঃ 
সাধারণত এই রিসোর্ট টি সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে পরিচালিত। এই রিসোর্টের ভাড়া প্রায় ১০০০০ থেকে ১৫০০০ টাকা হতে পারে। 

তবে এই ভাড়াগুলো সময়ের সাথে সাথে কম বেশি হতে পারে। মিনিমাম গড়ে দুই হাজার টাকা রিসোর্ট ভাড়া লাগবে। আশা করছি কোন রিসোর্টের কেমন ভাড়া হতে পারে তা আন্দাজ করতে পারবেন। 

সাজেক ভ্যালি কোথায় এবং কিভাবে যাবেন 

আমরা সকলেই প্রায় সাজেক ভ্যালি নাম শুনেছি কিন্তু অনেকেই জানিনা সাবেক ভ্যালি কোথায় এবং কিভাবে যাবেন। তাই আজকে আমি আপনাদের জানাবো সাজেক ভ্যালি কোথায় এবং সেখানে কিভাবে যাবেন। সাজেক ভ্যালি হলো বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার একটি পাহাড়ি অঞ্চল। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে হলেও অনেকেই খাগড়াছড়ি দিয়ে প্রবেশ করে। এর একটি কারণ আছে সেটি হল খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের রাস্তা সবচেয়ে সুন্দর এবং সহজ যা পর্যটকদের কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই সাজেক পৌঁছাতে সাহায্য করে। এ সাজেক ভ্যালি মূলত দুটি গ্রাম নিয়ে গঠিত রুইলুই ও কংলাক পাড়া।  
সাজেক-ভ্যালি-রিসোর্ট-মূল্য-তালিকা
সাজেক ভ্যালি যাওয়ার জনপ্রিয় একটি রুট আছে সেটি হলো ঢাকা-খাগড়াছড়ি-দেখিনালা-বাঘাইছড়ি-সাজেক। প্রথমে আপনাকে ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ি বাসে করে যেতে হবে। প্রায় ৬-৭ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। প্রায় ৭০০ থেকে ১০০০ টাকা লাগতে পারে টিকিটের মূল্য। এবার খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত চাঁদের গাড়ি (jeep) বা মাইক্রোবাসে করে যেতে হবে। এর দূরত্ব প্রায় ৬৫ কিলোমিটার। প্রায় .২.৫-৩ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। এটাই হলো সাজেক ভ্যালি যাওয়ার সবচেয়ে সহজ ও সুন্দর রাস্তা। তবে এর বিকল্প রূপ হলোঃ চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি-সাজেক। রাঙামাটি-বাঘাইছড়ি-সাজেক (নৌপথ + সড়কপথ)। 

সাজেক ভ্যালি কখন যাওয়া উচিত

এই সাজেক ভ্যালি এমন একটি পর্যটন কেন্দ্র যেখানে আপনি সবসময়ই গিয়ে আনন্দ পাবেন। কিন্তু বিশেষভাবে শীতকালে সাজেক ভ্যালি যাওয়া উচিত। আমরা অনেকেই জানিনা সাজেক ভ্যালি কখন যাওয়া উচিত বা কখন গেলে বেশি আনন্দ পাওয়া যাবে। আপনি যদি শীতকালে সাজেক ভ্যালি যান তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন। শীতকালে সকালের ঘন কুয়াশা আর সাজেক ভ্যালির উঁচু পাহাড়ের উপর থেকে মেঘ ও মনোরম পরিবেশ যা চোখ জুড়ানোর মতো। 
সাজেক ভ্যালির পাহাড়ের ওপর অনেক রিসোর্ট রয়েছে। যেগুলো ভাড়া নিয়ে আপনি থাকতে পারবেন এবং সকালের সেই মনোরম পরিবেশ উপভোগ করতে পারবেন। সাজেক ভ্যালি এর এই পাহাড় থেকে মেঘ ধরা ছোঁয়া যায় যা দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। তবে কনকনে শীতে যাওয়া উচিত নয় হালকা শীত ও হালকা কুয়াশার মৌসুমে সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ করা সবচেয়ে আনন্দের। শীতকালের এই সময়ে সাজেক ভ্যালিতে প্রচুর ভিড় হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন কোন সময় সাজেক ভ্যালি ভ্রমণে যাওয়া উচিত। 

সাজেক ভ্রমণে কোথায় খাবেন ও কী খাবেন

সাজেক ভ্যালি গেলে আপনার এটাও জানা উচিত সাজেক ভ্রমণে কোথায় খাবেন ও কী খাবেন। তবে সাজেকের বেশিরভাগ রিসোর্টে নিজস্ব রেস্টুরেন্ট বা ফুড সার্ভিস থাকে। এছাড়াও সাজেকের বাজারে কিছু স্থানীয় খাবারের দোকান রয়েছে। সাজেকে খাবার খাওয়ার কিছু জনপ্রিয় স্থান রয়েছে সেগুলো হলঃ 
  • চাঁদের বাড়ির রিসোর্ট কিচেন
  • রিসাং বাজারের খাবারের দোকান
  • মেঘপুঞ্জি রিসোর্ট এর নিজস্ব রেস্টুরেন্ট
  • রুইলুই পাড়ার স্থানীয় আদিবাসী রেস্টুরেন্ট
  • সাজেক রিসোর্ট রেস্টুরেন্ট (মানসম্মত খাবার)
এগুলো হলো সাজেকের জনপ্রিয় খাবারের জায়গা। 

সাজেকে কি কি খাবার পাওয়া যায় নিশ্চয়ই এটা জানতে চান। সাজেকে মূলত সবকিছুই পাবেন এছাড়াও পাহাড়ে কিছু আইটেমও পাবেন। যেমনঃ ভাত, ডাল, ভর্তা, দেশি মুরগির ঝোল বা ভুনা, পাহাড়ি মুরগি (জুম মুরগি), দেশি মাছ বা শুকনা মাছের তরকারি, বাশকোটল ভর্তা বা ঝাল তরকারি, পাহাড়ি হারবাল সুপ ইত্যাদি। প্রতি প্লেট খাবারের দাম প্রায় ২০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত। জায়গা ভেদে দাম পরিবর্তন হয়। এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন সাজেক ভ্যালিতে কোথায় খাবেন এবং কি খাবেন।

সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান

সাজেক ভ্যালি শুধুমাত্র জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রেই নয় বরণ এখানে রয়েছে অনেক দর্শনীয় স্থান যেগুলো প্রতিটি পর্যটকের চোখ জুড়ানোর মতো। আসুন জেনে নেই সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান সমূহ। রুইলুই পাড়া এটি সাজেকের একটি খুবই জনপ্রিয় ও প্রাচীন গ্রাম যা সাজেকের একটি দর্শনীয় স্থান। এখান থেকে পুরো সাজেকের মেঘের সমুদ্র ও সূর্যাস্ত দেখা যায়। সূর্যাস্তের সময় রইল পাড়ার দৃশ্য অতুলনীয় এ কারণে এটি খুবই জনপ্রিয়। 
সাজেক-ভ্যালি-রিসোর্ট-মূল্য-তালিকা
কংলাক পাড়া এটি মূলত সাজেকের সবচেয়ে উঁচু গ্রাম। এখান থেকে বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের পাহাড় পর্যন্ত দেখা যায়। এই কংলাক পাড়ার রিসোর্ট গুলো থেকে সাজেক ভ্যালির দৃশ্য একদম স্বপ্নময়। রিসাং ঝর্ণা এই ঝর্ণাটি দেখতে কতটা সুন্দর তা বলে প্রকাশ করা সম্ভব না। পাহাড় বেয়ে নামা ঠান্ডা ও স্বচ্ছ পানি যা সবুজ ঘেরা পরিবেশে এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এই স্থানে পর্যটকরা ছবি তোলেন তাই এটাকে ফটো স্পট ও বলা যায়। এছাড়াও রয়েছে সাজেক আর্মি ক্যাম্প ও ভিউ টাওয়ার, ত্রিপুরা পাড়া, সাজেক সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত পয়েন্ট, সাজেক হেলিপ্যাড ভিউ পয়েন্ট ইত্যাদি। 

সাজেক ভ্রমণে করণীয় ও সতর্কতা

সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ করার আগেই অবশ্যই আপনাকে সাজেক ভ্রমণে করণীয় ও সতর্কতা গুলো জানতে হবে। আপনি যদি আগে থেকেই করণীয় ও সতর্কতা গুলো জেনে থাকেন তাহলে আপনি কোন ঝামেলা ছাড়াই ভ্রমণ সম্পন্ন করতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নেই সাজেক ভ্রমণে করণীয় ও সতর্কতা গুলো কি কি। 

করনীয়ঃ 
  • ভ্রমণের সময় পরিকল্পনা করে নিন
  • থাকার ব্যবস্থা আগে ঠিক করুন
  • স্থানীয় সংস্কৃতি সম্মান করুন
  • ভোরে ঘুরতে বের হন
  • প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সাথে রাখুন ইত্যাদি
সতর্কতাঃ 
  • পাহাড়ি রাস্তায় সাবধানে চলাচল করুন
  • বর্ষাকালে ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন
  • বিদ্যুৎ ও নেটওয়ার্ক সীমিত (রবি বা এয়ারটেল ব্যবহার করুন)
  • প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট করবেন না
  • রাতে অযথা বাইরে বের হবেন না
  • শীতকালে গরম কাপড় নিতে ভুলবেন না ইত্যাদি
মূলত এই বিষয়গুলো মাথায় রেখে আপনাকে সাজেক ভ্রমনে বের হতে হবে। এই করণীয় ও সতর্কতা গুলো অবলম্বন করলে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই সাজেক ভ্যালি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে ভ্রমণ করতে পারবেন। 

লেখকের মন্তব্যঃ সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা

এই পোস্টে আমরা জানলাম সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা এছাড়া সাজেক ভ্যালি কিভাবে ভ্রমণ করবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা গুলো আপনার আগে থেকেই জেনে রাখা ভালো। কেননা সাজেক ভ্যালি রিসোর্ট মূল্য তালিকা না জানার কারণে অনেকে প্রথমবার গেলে রিসোর্ট ভাড়া নিতে গিয়ে ঠকে যায়। তাই সাজেক ভ্যালি সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিয়ে তারপর ভ্রমণে যাওয়া উচিত। 
সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে উত্তম সময় হলো হালকা শীত ও হালকা কোয়াসার মৌসুমে। এই সময়টাতে সাজেক ভ্যালি আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। আবার সাজেক ভ্যালি আগে যে সকল কাজগুলো করণীয় ও যে সকল বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত সেগুলো জানা উচিত। তাই আমি আপনাদের সাজেস্ট করতে পারি সাজেক ভ্যালি যাওয়ার আগে এই পোস্টে যে সকল বিষয়গুলো বলা হয়েছে সেগুলো ভালোভাবে বুঝে নেওয়া উচিত। পোস্টটি কেমন লেগেছে আর কোন কোন তথ্য গুলো জানানো উচিত ছিল তা কমেন্টে জানাবেন। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url