শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব - যা সকলের জানা উচিত

আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার অবশ্যই শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব জানা উচিত।যদি জানতে চান তাহলে আজকের এই পোস্ট টি আপনার জন্য। 

শিক্ষাক্ষেত্রে-তথ্য-ও-যোগাযোগ-প্রযুক্তির-গুরুত্ব

আজকে আমি আপনাদের জানাবো শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিভাবে আমাদের সাহায্য করে। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পরার অনুরোধ রইল। চলুন তাহলে বিস্তারিত জেনে নিই।  

পোষ্ট সূচিপত্রঃ শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব

শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব

শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। বর্তমান যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি শিক্ষা ব্যবস্থার এক অপূর্ব পরিবর্তন করেছে এর মাধ্যমে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি, শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে যোগাযোগ সহজ করে তুলেছে। বর্তমানে শিক্ষার্থীরা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে অনলাইনে ক্লাস এবং ক্লাসের ব্যাকআপ ভিডিও ও ই-বুকের মাধ্যমে ঘরে বসেই শিক্ষা নিতে পারছে এটি শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই সুবিধা জনক। 
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি যে সকল ভূমিকা পালন করে সেগুলো হলঃ 
  • ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থা
  • ই লার্নিং ও অনলাইন ক্লাস
  • স্মার্ট ক্লাসরুমের উন্নয়ন
  • ভার্চুয়াল ল্যাব গবেষণার সুযোগ
  • শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধি
  • শিক্ষা ব্যবস্থা সহজ করে
  • শিক্ষার্থীদের আত্মনির্ভরশীল করে
  • বিশ্বজুড়ে জ্ঞান বিনিময়ের সুযোগ
  • ডিজিটাল কনটেন্ট ও মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার
  • ভবিষ্যৎ মুখের শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের প্রস্তুতি ইত্যাদি 
শিক্ষা ক্ষেত্রে এই সকল ভূমিকা গুলো পালন করে থাকে এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আশা করছি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব কেমন তা বুঝতে পেরেছেন। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি

বর্তমানে আমরা সকলেই জানি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি, কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই এখন আমি আপনাদের জানাবো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এটি কিভাবে ব্যবহার করতে হয়। আমরা যারা শিক্ষার্থী রয়েছে তাদের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব অপরিসীম। যদিও সব ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু শিক্ষা ক্ষেত্রে এটি আরো গুরুত্বপূর্ণ। চলন তাহলে জেনে নেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এটি কোন কাজে ব্যবহার করতে হয়। 

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হলো একটি আধুনিক প্রযুক্তিগত ব্যবস্থা যার মাধ্যমে সব রকম তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ, আদান-প্রদান ও প্রচার করা যায়। এটি কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, টেলিভিশন সহ ইন্টারনেটের সাহায্যে বিভিন্ন ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যমের সমন্বয়ে গঠিত। সহজ ভাবে বলতে গেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ict) যা তথ্য ও যোগাযোগ উভয়কেই সহজ, দ্রুত ও কার্যকর করে তুলেছে। আর এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আপনি যেকোনো তথ্য জানতে এবং যে কোন জায়গায় যোগাযোগ করতে ব্যবহার করতে পারেন। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। 

আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব 

আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রভাব সম্পর্কে জানা উচিত। কারণ শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব এবং প্রভাব অপরিসীম। এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি শিক্ষা ব্যবস্থায় এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। বর্তমানে এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসেই অনলাইনে ক্লাস করতে পারছে। এবং সেই ক্লাসটি রেকর্ড করে রেখে তারপরেও দেখে শিখতে পারছে।
শিক্ষাক্ষেত্রে-তথ্য-ও-যোগাযোগ-প্রযুক্তির-গুরুত্ব
এছাড়া যদি কোন তথ্য খুঁজে না পাই তাহলে সেটি মিনিটের মধ্যেই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুঁজে পাচ্ছে ফলে শিক্ষা ব্যবস্থা আরো সহজ হয়ে উঠেছে। এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়ছে এবং তারা আনন্দের সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে। শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি ঘটেছে এবং এর দক্ষতা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই আইসিটি ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে ফলে শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মানের জ্ঞান অর্জন করতে পারে। 

ভার্চুয়াল ল্যাব ও গবেষণায় প্রযুক্তির ব্যবহার

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষা ক্ষেত্রে যে সকল উন্নতি গুলো হয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ভার্চুয়াল ল্যাব যা শিক্ষার্থী ও গবেষকদের বাস্তব ল্যাবের বিকল্প মাধ্যম তৈরি করেছে। ভার্চুয়াল ল্যাব হলো একটি অনলাইন বা কম্পিউটার ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম এখানে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বিভিন্ন পরীক্ষণ, পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করতে পারে। এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে একেবারে বাস্তব ল্যাবের মতই রাসায়নিক বিক্রিয়া, জীববিজ্ঞানের পর্যবেক্ষণ ও পদার্থবিজ্ঞানের পরীক্ষা সিমুলেশনের মাধ্যমে করা সম্ভব হয়। 
ভার্চুয়াল ল্যাবের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা পাওয়া যায় যেমন এতে খরচ সাশ্রয়ী হয়, নিরাপদ শিক্ষার ব্যবস্থা, বারবার অনুশীলনের সুযোগ, দূরবর্তী শিক্ষার্থীদের জন্য সহজ ইত্যাদি ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। এই ভার্চুয়াল লাভের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা ঝুঁকিমুক্তভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পারে এতে কোন দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে না। আবার আপনি যদি ভুল করেন তাহলে কোন প্রকার ক্ষতি ছাড়াই ভুল সংশোধনের জন্য বারবার পরীক্ষা করে ভুল সংশোধন করতে পারেন। এছাড়াও বিভিন্ন গবেষণায় গবেষকরা বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল টুল ব্যবহার করে গবেষণা করতে পারে। 

বিশ্বব্যাপী জ্ঞান ও তথ্য বিনিময়ে ICT-এর ভূমিকা

বর্তমান যুগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বব্যাপী জ্ঞান ও তথ্য বিনিময় করা যায়। ফলে নিজের শিক্ষার স্বচ্ছতা এবং দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। আজ এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিশ্বকে এক গ্লোবাল ভিলেজে রুপ দিয়েছে। এর মাধ্যমে পুরো বিশ্ব জুড়ে জ্ঞান ও তথ্য মুহূর্তের মধ্যে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যাচ্ছে। বর্তমানে এটি সব ক্ষেত্রেই জ্ঞান বিনিময় এর প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে। 

ধরুন আপনি বাংলাদেশ অন্য কোন দেশের তথ্য জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরে বসেই সে তথ্য জানতে পারবেন। এছাড়াও আপনি এই আইসিটির মাধ্যমে যেকোনো দেশের সংস্কৃতি এবং ভাষা সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং শিখতে পারবেন। তাহলে চিন্তা করে দেখেন এই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কিভাবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকে সহজ করে তুলছে। আশা করছি নিশ্চয়ই আপনি বিশ্বব্যাপী জ্ঞান ও তথ্য বিনিময়ে ICT-এর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। 

ভবিষ্যৎ শিক্ষাব্যবস্থা ও কর্মজীবনে ICT-এর প্রভাব

শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব সম্পর্কে আমরা জানলাম। তবে আমরা সকলেই জানতে চাই ভবিষ্যৎ শিক্ষাব্যবস্থা ও কর্মজীবনে ICT-এর প্রভাব কেমন। এখন আমি আপনাদের এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি শুধুমাত্র বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায়ী নয় বরং ভবিষ্যতের শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রকেউ এক যুগান্তকারী পরিবর্তন করছে।আসুন আমরা জেনে নেই ভবিষ্যতে শিক্ষা ব্যবস্থা ও কর্মজীবনে আইসিটির প্রভাব কেমন হবে।

  • ডিজিটাল ও ব্যক্তি কেন্দ্রিক শিক্ষা ব্যবস্থা
  • অনলাইন ও হাইব্রিড শিক্ষার বিস্তার
  • ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
  • শিক্ষকদের প্রযুক্তির নির্ভর ও দক্ষতা
  • নতুন পেশা ও কর্মক্ষেত্রের উদ্ভব
  • আজীবন শিক্ষা সংস্কৃতি গড়ে উঠবে
  • কর্মজীবনে স্বয়ংক্রিয়তা ও প্রযুক্তির নির্ভর কাজের বৃদ্ধি
  • দূরবর্তী কাজ ও গ্লোবাল চাকরির সুযোগ
  • নৈতিকতা ও ডিজিটাল নাগরিকত্ব শিক্ষা
  • উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতা ভিত্তিক শিক্ষার প্রসার ইত্যাদি
সাধারণত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে ভবিষ্যতে শিক্ষাব্যবস্থা ও কর্মজীবনে এ সকল প্রভাব ফেলবে যা আমাদের শিক্ষা ও কাজকে সহজ করে তুলবে। 

শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অপকারিতা

এতক্ষণ আমরা জানলাম শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব তবে শিক্ষার ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের কিছু সীমাবদ্ধতা ও অপকারিতা রয়েছে যেগুলো আমাদের জানা উচিত। অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে শিক্ষার মান, মনোযোগ এবং সামাজিক আচরণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আসুন আমরা জেনে নেই শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অপকারিতা গুলো কি। 
শিক্ষাক্ষেত্রে-তথ্য-ও-যোগাযোগ-প্রযুক্তির-গুরুত্ব

  • প্রযুক্তি নির্ভরতার অতিরিক্ত ঝোঁক
  • মনোযোগ বিচ্যুতি ও সময় নষ্ট
  • নিজের জ্ঞানের হ্রাস পাওয়া
  • অনলাইন আসক্তি ও মানসিক সমস্যা
  • তথ্যের প্রতি প্রাচুর্য ও বিভ্রান্তি
  • শিক্ষকের উপর চাপ বৃদ্ধি
  • ডেটা নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার ঝুঁকি
  • চোখ ও শারীরিক সমস্যার ঝুঁকি
  • সামাজিক যোগাযোগ কমে যাওয়া
  • প্রযুক্তিগত সমস্যা ও নেটওয়ার্ক নির্ভরতা ইত্যাদি

অতিরিক্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করলে উপরে দেওয়া সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার মানুষকে দুর্বল করে তোলে তারা নিজে থেকেই নিজের জ্ঞান দিয়ে কোন কিছু ভাবতে পারেনা। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন এবং অতিরিক্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকবেন। 

লেখকের মন্তব্যঃ শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব

আজকের এই পুরো পোস্ট জুড়ে আমরা জানলাম শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব কেমন। এছাড়াও আমরা জানলাম অতিরিক্ত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করলে মানব জীবনে কি কি সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদিও শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের অনেক সাহায্য করে এবং আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সহজ করে তুলে কিন্তু অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে এটি আমাদের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতির মধ্যেও ফেলে তাই তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত। 
শিক্ষা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আমাদের অনেক সাহায্য করে থাকে এটি ব্যবহার করে আমরা আন্তর্জাতিক জ্ঞান অর্জন করতে পারে এর ফলে আমাদের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। আমার মতে শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করা উচিত তবে অতিরিক্ত নয়। কেননা আপনি যদি সব সময় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করেন তাহলে আপনার নিজের জ্ঞান হ্রাস পাবে তাই সব সময় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উপর নির্ভর না করাই ভালো। পোস্টটি কেমন লেগেছে তা কমেন্টে জানাবেন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url