কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার-জানতে চান
আপনি কি কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি কত কিলোমিটার তা জানতে চান। কিন্তু আমরা কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার সেটা অনেকেই জানিনা।
তাই চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই পোস্টে আমরা কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি কত
কিলোমিটার সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার
অনুরোধ রইল।
পোস্ট সূচীপত্রঃ কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
- কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
- কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের জন্য সেরা মৌসুম
- কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের আনুমানিক খরচ
- সাজেক যাওয়ার পথে ঘুরে দেখার জায়গাগুলো
- সাজেকে খাবার ও স্থানীয় রান্নার স্বাদ
- সাজেকের ফটোস্পট ও ইনস্টাগ্রাম উপযোগী লোকেশন
- সাজেক ভ্যালি থেকে কি শপিং করা যায়
- সাজেক ভ্যালির পাহাড়ি গ্রাম ও স্থানীয় জীবনধারা
- লেখকের মন্তব্যঃ কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
আমরা অনেকেই ভ্রমণে গেলে কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি যাই। তাই
আমাদের জানা উচিত কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার। আজকে আমি আপনাদের
জানাবো কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি কিভাবে যাবেন এবং কত কিলোমিটার পথ। তাই
সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইলো কারণ পোস্টটি পড়ে আপনি কক্সবাজার ও সাজেক
ভ্যালি ভ্রমণ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পাবেন।
সাধারণত কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালির দূরত্ব প্রায় ৫৬০ থেকে ৬০০ কিলোমিটার
পর্যন্ত।পথ অনুযায়ী দূরত্বে কিছুটা কম বেশি হতে পারে। আপনি যদি কক্সবাজার
থেকে সাজেক ভ্যালি যেতে চান তাহলে আপনাকে এই পথটি অনুসরণ করতে
হবে কক্সবাজার_ চট্টগ্রাম_ খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা-সাজেক ভ্যালি। সাধারণত
এই পথটি কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সড়কপথে
সাজেক ভ্যালি যেতে প্রায় ১৩ থেকে ১৫ ঘন্টা সময় লাগতে পারে। তবে অনেক
সময় ট্রাফিক ও রাস্তার অবস্থার উপর নির্ভর করে সময় লাগে।
কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের জন্য সেরা মৌসুম
কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের জন্য সেরা মৌসুম কোনটি সেটা আপনার জানা
উচিত।কেননা সেরা মৌসুমে সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ করলে সাজেকের সম্পূর্ণ আনন্দ উপভোগ
করতে পারবেন। সাজেক ভ্যালি সাধারণত সারা বছরই ভ্রমণের জন্য সেরা কিন্তু
প্রকৃতি ও সৌন্দর্য উপভোগ করতে নির্দিষ্ট কিছু সময়কে উপযুক্ত মৌসুম বলা
হয়।
সাধারণত শীতকালীন সময়ে সাজেক ভ্যালি এক ভিন্ন রূপ ধারণ করে। তাই এই সময়
সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের জন্য সবচেয়ে সেরা মৌসুম। নভেম্বর মাস থেকে মার্চ মাস
পর্যন্ত শীতকাল থাকে। এই সময়ের মধ্যে সাজেক ভ্যালি মনোমুগ্ধকর ও রোমাঞ্চকর
হয়ে ওঠে তবে অতিরিক্ত কনকনে শীতে না গিয়ে হালকা শীত ও হালকা
কুয়াশার মৌসুমে যাওয়া উচিত। তবে গ্রীষ্মকাল ও বর্ষাকালেও
সাজেক ভ্যালি ভ্রমণের জন্য ভালো।
কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের আনুমানিক খরচ
কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণের আনুমানিক খরচ আপনার ভ্রমণের ধরনের উপর নির্ভর
করে। আপনি যদি অল্প খরচে যেতে চান যেতে পারবেন আবার যদি অনেক বেশি খরচ করতে
চান সেটাও পারবেন। তাই আপনার খরচের ধরন অনুযায়ী সাজেক ভ্রমনে খরচ
হবে। এখন আমরা আপনাকে মধ্যম রেঞ্জের খরচের উদাহরণ দেব। তাহলে আসুন
জেনে নেই কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমণে আনুমানিক কত টাকা খরচ হতে পারে।
আপনি যদি কক্সবাজার থেকে স্থানীয় বাসে করে যেতে চান তাহলেই ৫০০ থেকে
১০০০ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে শুধু কক্সবাজার থেকে খাগড়াছড়ি পর্যন্ত। আবার
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক ভ্যালিতে যেতে হলে আপনাকে একটি জিপ গাড়িতে যেতে হবে
যেখানে ৮-১০ জন মিলে যেতে পারবেন যার ভাড়া প্রায় আট-দশ হাজার
টাকা। অর্থাৎ সেখানে আপনার ১০০০-১২০০ টাকা লাগবে।
এবং সাজেক ভ্যালি যাওয়ার পর সেখানে থাকা ও খাবারের জন্য একদিনে খরচ হবে প্রায়
এক থেকে চার হাজার টাকা। তবে প্রিমিয়াম কোয়ালিটির হোটেল ভাড়া
নিলে খরচ আরো বেশি হতে পারে। এবং সেখানে অন্যান্য খরচ বাবদ যেমন গাইড
ইত্যাদি এর জন্য ১০০০ টাকা খরচ হবে। সবমিলিয়ে মোট আনুমানিক খরচ হবে
প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
সাজেক যাওয়ার পথে ঘুরে দেখার জায়গাগুলো
আপনি যদি কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্যালি যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার সাজেক
যাওয়ার পথে ঘুরে দেখার জায়গা গুলো ভ্রমণ করা উচিত। এখন আমি আপনাদের জানাবো
কক্সবাজার থেকে সাজেক যাওয়ার পথে কোন কোন জায়গাগুলো রয়েছে যেগুলো ঘুরার
মত। তাহলে তোর নিচের দেখে নেই কোন কোন সেই জায়গা গুলো।
সাজেক যাওয়ার পথে চট্টগ্রাম শহর সেখানে ঘুরার মত জায়গা রয়েছে তিনটি
সেগুলো হলোঃ পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত, ফয়’স লেক, বাটালি হিল মূলত
এগুলো ঘুরার জন্য বিখ্যাত জায়গা। এরপর রয়েছে রাঙ্গামাটি কাপ্তাই
লেক। এই কাপ্তাই লেক এক অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের পর্যটন
কেন্দ্র। এখানে নৌকায় ভ্রমণ, ঝুলন্ত সেতু দেখা এবং লেকের পাশে মজাদার
খাবার উপভোগ করা যায়।
তারপর রয়েছে খাগড়াছড়ি জেলা এখানে রয়েছে রিসাং
ঝর্ণা, আলুটিলা গুহা, মাতাই পুকুর সেখানকার খুব জনপ্রিয়
স্থান। তারপর দীঘিনালা উপজেলা এটি সাজেক যাওয়ার শেষ স্টপ এখানে
প্রাকৃতিক পাহাড়ি দৃশ্য ছোট ছোট ঝর্ণা এবং আদিবাসীদের গ্রাম দেখতে পাওয়া যায়
যা দেখতে খুবই রোমাঞ্চকর। এরপর সর্বশেষ ঘুরার জায়গা সাজেকের প্রবেশদ্বার
বাঘাইহাট মূলত এখান থেকেই শুরু হয় পাহাড়ে সবুজ আর মেঘের খেলা। তাহলে
নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন সাজেক যাওয়ার পথে কোন কোন জায়গা গুলো ঘুরে দেখা
যায়।
সাজেকে খাবার ও স্থানীয় রান্নার স্বাদ
সাজেকে খাবার ও স্থানীয় রান্নার স্বাদ আপনাকে মুগ্ধ করবে। সেখানে নানান
রকমের পাহাড়ি খাবার পাওয়া যায় যেগুলো বেশ জনপ্রিয়। সেখানে আপনি এমন এমন
খাবার দেখতে পাবেন যা হয়তো কখনো দেখেননি। সেখানকার পাহাড়ি উপাদান দিয়ে
স্থানীয় আদিবাসীরা খাবার তৈরি করে যা এক ভিন্ন স্বাদ দেয়। তাহলে আসুন জেনে নেই
সেখানকার জনপ্রিয় খাবারগুলো কি কি।
সাজেকের জনপ্রিয় খাবার
- বাঁশকুড়ি ভর্তা
- তাজা পাহাড়ি মাছ
- হিল চিকেন
- ধোয়া দেওয়া মাংস
- হানি টি
সাধারণত এই খাবারগুলো সাজেক ভ্যালির জনপ্রিয় স্থানীয়
খাবার। যার স্বাদ আপনাকে মুগ্ধ করবে। সকালে মেঘের রাজ্যে বসে গরম
চা আর ডিম পরোটা নাস্তা, দুপুরে পাহাড়ি রান্নার ভাত ও মাছ আর রাতে
আগুনের পাশে বসে স্থানীয় চিকেন ভুনা এই খাবার যদি আপনি একবার খান তাহলে আপনার
মনে গেচে থাকবে চিরদিন সেই স্বাদ আপনি কখনো ভুলতে পারবেন না।
সাজেকের ফটোস্পট ও ইনস্টাগ্রাম উপযোগী লোকেশন
সাজেকে ঘুরতে গেলে নিশ্চয়ই আপনি ছবি তুলতে চাইবেন। তাই এখন আমি আপনাদের
জানাবো সাজেকের ফটোস্পট ও ইনস্টাগ্রাম উপযোগী লোকেশন কোনগুলো।
১। হেলিপ্যাড ভিউঃ সাজেকের
জনপ্রিয় ফটো স্পট হলো এই হেলিপ্যাড ভিউ। এখান থেকে সূর্যোদয় ও
সূর্যাস্ত দেখা যায় যা মনমুগ্ধকর দৃশ্য। সকালবেলা এই লোকেশনে দাড়িয়ে ছবি
তুললে মনে হবে আপনি আকাশের মধ্যে ভাসছেন।
২। রুইলুই পাড়াঃ এটা হল
সাজেকের মূল গ্রাম। এখানে অনেক মানুষ ছবি তোলার জন্য আসে। এখানে
রয়েছে ছোট ছোট কাঠের ঘর, বাঁশের সেতু আর সবুজ পাহাড়ের পটভূমি যা ছবি তোলার
জন্য উপযোগী স্থান।
৩। কংলাক পাড়াঃ এটা হল
সাজেকের সর্বোচ্চ উঁচু স্থান। এখান থেকে পুরো সাজেক এবং এর আশেপাশের পাহাড়ি
দৃশ্যগুলো উপভোগ করা যায়। এখানে দারুন ছবি তোলা যায়।
আরো পড়ুনঃ রাজশাহী টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
৪। মেঘ মাচাং রিসোর্টঃ এটি
একটি রেস্টুরেন্ট যেখানে পাহাড়ের উপরে বসানো চায়ের টেবিল ও মেঘ
ঢাকা ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি তোলার জন্য একদম পারফেক্ট। অনেক পর্যটক এখানে
সকালবেলা কফি খেতে খেতে মেঘের মধ্যে বসে স্টাইলিশ ছবি তোলে। যা সোশ্যাল
মিডিয়ায় শেয়ার এর জন্য উপযোগী।
৫। বাঘাইহাট পাহাড়ি রাস্তাঃ সাজেকে ওঠার সময় এখানকার আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তাগুলো এক একটা নিখুঁত
ফটোস্পট। এখানকার ফটো এতটা সুন্দর লাগে যা আপনি না দেখলে বুঝতে পারবেন
না।
আশা করি বুঝতে পেরেছেন সাজেক ভ্যালিতে গেলে কোন কোন জায়গা গুলোতে ছবি তোলা
উচিত।
সাজেক ভ্যালি থেকে কি শপিং করা যায়
অবশ্যই আপনি সাজেক ভ্যালি থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর স্থানীয় হস্তশিল্পের সংস্কৃতি
কিনতে পারবেন। সাজেক ভ্যালিতে কয়েকটি জনপ্রিয় শপিং স্পট রয়েছে যেখান থেকে
আপনি স্মৃতির জন্য বিভিন্ন ধরনের জিনিস কিনতে পারেন। আসুন জেনে নেই সাজেক
ভ্যালির জনপ্রিয় শপিং স্পট গুলো কি কি।
1. Sohagi Burmese Store; এই দোকান থেকে আপনি হাতের তৈরি
হস্তশিল্প, রঙ্গিন শিল্পকর্ম ও স্থানীয় সংস্কৃতি দেখতে পাবেন যে গুলো আপনি
উপহার সামগ্রী হিসেবে কিনতে পারেন।
2. Nghahloh Dawr; এই দোকান থেকে আপনি হাতে তৈরি গহনা, স্থানীয়
বস্ত্র ও অন্যান্য হস্তশিল্প পাবেন।
3. Sajek Hobi Dhobi; এই দোকানটি অনলাইন ও অফলাইনে শিল্প ও কারুশিল্প
সামগ্রী বিক্রি করে থাকে। আপনি এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আনা
শিল্প সামগ্রী দেখতে পাবেন যা আপনি কিনে বাসায় নিয়ে আসতে পারবেন।
এখানকার হস্তশিল্পী সামগ্রীগুলো বাঁশের তৈরি ও কাঠের খোদাই করা এবং রঙ্গিন গহনা
পাবেন। এখানকার বস্ত্র স্থানীয় তাঁত শিল্পীদের তৈরি শাল ও কাপড় কিনতে
পারবেন এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের স্মৃতি হিসেবে রাখার জন্য ছোট ছোট অনেক
উপহার সামগ্রী পাবেন।
সাজেক ভ্যালির পাহাড়ি গ্রাম ও স্থানীয় জীবনধারা
কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার তা আমরা জানলাম। তবে সাজেক ভ্যালির পাহাড়ি গ্রাম ও স্থানীয় জীবনধারা সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকা
উচিত। এই পোস্টে আপনি সাজেক ভ্যালিতে পাহাড়ি গ্রাম ও স্থানীয় মানুষদের
বসবাসের জীবনধারা সম্পর্কে জানতে পারবেন। সাজেক ভ্যালিতে অনেক ছোট ছোট গ্রাম
রয়েছে এর মধ্যে কিছু পরিচিত গ্রাম হলঃ কবাংগ্রাম, মেড়ং
গ্রাম, রুমা ও দেউলছড়ি গ্রাম ইত্যাদি। চলুন এবার তাদের জীবনধারা সম্পর্কে
জানি।
সাধারণত এখানে বিভিন্ন উপজাতির মানুষ বসবাস করে
যেমনঃ চাকমা, মারমা, লাঙ্গু, রোহিঙ্গা ইত্যাদি।এই
আদিবাসীরা পাহাড়ি এলাকায় বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করে এছাড়া অনেক পরিবার
স্থানীয় ঐতিহ্য বজায় রেখে মাছ ও পশু পালন করে। তারা তাদের নিজ গ্রামে
স্থানীয় উৎসব পালন করে। তারা অত্যন্ত সম্মান দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন করে
থাকে। সাজেক ভ্যালি পর্যটকরা এ সকল গ্রামগুলোর পাহাড়ি রূপ এবং
স্থানীয় জীবনধারা সম্পর্কে ধারণা পায়। আশা করছি তাদের জীবনধারা সম্পর্কে
ধারণা পেয়েছে।
লেখকের মন্তব্যঃ কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
পুরো পোস্ট জুড়ে আমি কক্সবাজার থেকে সাজেক কত কিলোমিটার এবং কিভাবে যাবেন সেগুলো
নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও সাজেক ভ্যালি ঘুরতে গিয়ে কি কি
করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দিয়েছি। সাধারণত কক্সবাজার থেকে
সাজেকের দূরত্ব প্রায় ৫৬০ থেকে ৬০০ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। তবে পথ
অনুযায়ী দূরত্বে কম-বেশি হতে পারে।
কক্সবাজার থেকে সাজেক যাওয়ার সবচেয়ে সহজ পথ হল কক্সবাজার_ চট্টগ্রাম_
খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা-সাজেক ভ্যালি। এই রুটে আপনি খুব সহজেই কক্সবাজার
থেকে সাজেক ভ্যালি পৌঁছাতে পারবেন। প্রায় ১৩ থেকে ১৫ ঘন্টা সময় লাগতে পারে
সাজেক ভ্যালি পৌঁছাতে। আশা করছি কক্সবাজার থেকে সাজেক যাওয়ার পুরোপুরি
একটা ধারণা পেয়েছেন। পোস্টটি কেমন লেগেছে এবং কেমন পোস্ট চান তা কমেন্টে
জানাবেন।
আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url