২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায়- জেনে নিন

আপনি যদি বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায় গুলো জানা উচিত। যা এই পোস্টে আমরা আপনাকে জানাবো। 

২০১০-সালে-প্রকাশিত-জেল-আদেশ-খতিয়ে-দেখার-উপায়

২০১০ সালে বেশ কয়েকটি জেল আদেশ প্রকাশিত হয়। যেগুলো আমাদের সকলের জানা উচিত। আজকের এই পোস্টে আমরা সেই প্রকাশিত জেল আদেশ কিভাবে দেখতে হয় তা জানবো। 

পোস্ট সূচীপত্রঃ ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায়

২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায়

যেহেতু আমরা বাংলাদেশে বসবাস করি তাই আমাদের জানা উচিত ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায় কি বা কিভাবে দেখবো। আমাদের সকলেরই ২০১০ সালের সেই প্রকাশিত জেল আদেশগুলো জানা উচিত। আজকের এই পোস্টে আমরা ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশ কিভাবে দেখব তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। বেশ কয়েকটি উপায় আমরা ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশগুলো খতিয়ে দেখতে পারি। তাহলে আসুন জেনে নেই কিভাবে ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশগুলো দেখা যায়। 

বেশ কয়েকটি উপায়ে সেই প্রকাশিত জেল আদেশগুলো দেখা যায় যেমন অনলাইনে বা অফলাইনে। অনলাইনে খুবই সহজে আমরা ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশগুলো খতিয়ে দেখতে পারি। এর জন্য আপনাকে প্রথমে গুগলে গিয়ে কারা অধিদপ্তর লিখে সার্চ দিতে হবে। এই নামে একটি ওয়েবসাইট দেখতে পাবেন সেটি হল বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://prison.gov.bd/। এটি হলো বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট যেখান থেকে আপনি সবসময়ই সঠিক তথ্য পাবেন। এই ওয়েবসাইটে আসার পর আপনাকে ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশ গুলো খুঁজে বের করে দেখতে হবে। এছাড়াও আরও একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশ গুলো দেখতে পাবেন। 

আরও পড়ুনঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

আরও একটি বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হলো বাংলাদেশ গেজেট। Bangladesh Gazette এ কথাটি লিখে আপনি যদি গুগলে সার্চ দেন তাহলে আপনার সামনে বাংলাদেশ গেজেটের https://www.dpp.gov.bd/bgpress/ এই ওয়েব সাইটটি আসবে। এই ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ বারে ২০১০ সালের জেল আদেশ লিখে সার্চ দিলে আপনি উক্ত আদেশগুলো দেখতে পাবেন। ওয়েবসাইট গুলো ছাড়াও আরো কিছু ওয়েবসাইট আছে যেগুলোতে আপনি ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশগুলো পেতে পারেন। আবার আপনি চাইলে অফলাইনে ২০১০ সালের প্রকাশিত আইন গুলো জানতে চাইলে আপনাকে কারা অধিদপ্তর বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে খোঁজ করতে হবে। তবে সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো অনলাইনে খোঁজ করা। 

২০১০ সালের জেল আদেশ কি

আমরা অনেকেই ২০১০ সালের জেল আদেশ কি সে সম্পর্কে কিছুই জানিনা। তবে বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের ২০১০ সালের জেল আদেশ মানে কি এবং সেই আদেশ গুলো কি কি সেগুলো জানা উচিত। উপরে আমরা বর্ণনা করেছি কিভাবে আপনি ২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশগুলো খুঁজে পাবে। আসুন জেনে নিন ২০১০ সালের জেল আদেশ মানে কি। 

সাধারণত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কারাগারের স্টাফ ও কয়দিদের শৃঙ্খলা, নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য নির্ধারিত আইন কে বোঝায়। যদি এই আইনগুলো জারি না করা হয় তাহলে কারাগারের কয়েদি এবং স্টাফদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব না। মূলত সেই কারণেই জেল আদেশ জারি করা হয়। আসুন জেনে নেই সেই আদেশগুলো কি কি। 

  • কয়েদিদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, কর্ম এবং আচরণ নিয়ন্ত্রণ
  • কয়েদিদের খাবার, বিশ্রাম ও কাজের ব্যবস্থা
  • কয়েদিদের যোগাযোগ, চিকিৎসা ও ধর্মীয় উৎসবের অধিকার
  • বন্দীদের আচার-আচরণ
  • জেল সুপার ও সহকারি কর্মচারীদের কর্তব্য
  • স্টাফদের নিরাপত্তা, চিকিৎসা ও মৌলিক অধিকার 
  • কয়েদিদের সাজার ব্যবস্থা
  • কারাগার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও অন্যান্য প্রশাসনিক প্রক্রিয়া

সাধারণত এ সকল আদেশগুলো জারি করা হয় যেন সুষ্ঠুভাবে কারাগারের কয়েদিদের নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন জেল আদেশ মানে কি। 

জেল আদেশ কেন গুরুত্বপূর্ণ

আপনার জানা প্রয়োজন জেল আদেশ কেন গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি না জানেন যে আদেশ কেন গুরুত্বপূর্ণ তাহলে আপনি সরকারের প্রতি অসন্তুষ্ট হতে পারেন। আসলে কারাগার নিয়ন্ত্রণের জন্য জেল আদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারের নির্ধারিত আদেশগুলো না দিলে কারাগারের কয়েদিদের নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব তাই জেল আদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সবকিছু পরিচালনা করার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম কানুনের প্রয়োজন হয়। তাই সুষ্ঠুভাবে সরকারিভাবে সরকারের আদেশ গুলো মেনে চলা উচিত। নিচে জেল আদেশের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করা হলো। 

জেল আদেশের কারনে বন্দিরা তাদের মৌলিক অধিকার ভোগ করতে পারে।  তারা নির্যাতনের শিকার হবে না। জেল আদেশের কারণে কারাগার নিয়ন্ত্রণ করা যায়। বন্দিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এ কারণে জেল আদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকার থেকে নির্ধারিত এ সকল জারির কারনে কারাগারের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হয়। কারাগারের কর্মকর্তারা বন্দিদের সাথে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখে। 

কারাগারে কোন প্রকার সমস্যা হলে তো নির্ধারিত আদেশ অনুযায়ী এই সমস্যার সমাধান করা হয়। এ সকল আদেশ গুলো স্পষ্ট ভাবে লিখিত থাকায় কারাগারের কয়দি বা কর্মকর্তারা আদেশ লঙ্ঘন করতে পারে না। মূলত এই বিষয়গুলো সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য জেল আদেশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আশা করছি পুরো ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছেন। 

অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জেল আদেশ খোঁজার পদ্ধতি

এই পোস্টে আমরা জানলাম ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায়।  বাংলাদেশের কারা অধিদপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে জেল আদেশ খোঁজার পদ্ধতি কি তা এখন তা আমরা জানবো। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে গুগলে গিয়ে কারা অধিদপ্তর লিখে সার্চ করতে হবে। তারপর আপনাকে স্ক্রীনশটে দেখানো ওয়েব সাইটে যেতে হবে। 

অফিসিয়াল-ওয়েবসাইট-জেল-আদেশ-খোঁজার-পদ্ধতি

এরপর এই ওয়েবসাইটের মধ্যে গিয়ে তারপর স্ক্রীনশটে দেখানো অপশনে ক্লিক করুন 

অফিসিয়াল-ওয়েবসাইট-জেল-আদেশ-খোঁজার-পদ্ধতি-দেখুন

তারপর আপনারা এখান থেকে দেখতে পাবেন ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ গুলো। এভাবে আপনি অনলাইনে বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খুঁজে দেখতে পারেন। পরতে বা বুঝতে কোন প্রকার অসুবিধা হলে অনুবাদ করে পরতে পারেন। 

এছাড়াও আপনি যদি চান বাংলাদেশের আরও অফিসিয়াল সাইট থেকে সার্চ করে ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখতে পারেন। আবার আপনি চাইলে অফলাইনেও ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ গুলো দেখতে পারবেন এর জন্য আপনাকে কারা অধিদপ্তর বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে খোঁজ করতে  হবে তাহলে নিশ্চয় আপনি জানতে পারবেন। আশা করছি সম্পূর্ণটা বুঝতে পেরেছেন। 

ওয়েবসাইটে জেল সম্পর্কিত আইন ও নীতিমালা খুঁজে পাওয়ার টিপস

শুধুমাত্র বাংলাদেশের ওয়েবসাইট থেকেই নয় আপনি চাইলে অন্যান্য সকল ওয়েব সাইট থেকে জেল সম্পর্কিত আইন ও নীতিমালা খুঁজে পেতে পারেন। আজকে এই পোস্টে আমরা আপনাকে জানাবো কিভাবে ওয়েবসাইটে ব্রেন সম্পর্কিত আইন ও নীতিমালা খুঁজে পাওয়ার টিপস নিয়ে আলোচনা করবো। অনেক ওয়েব সাইট আছে যারা জেল সম্পর্কিত আইন ও নীতিমালা গুলো বর্ণনা করে থাকে। আপনাকে ওয়েব সাইটে গিয়ে সেগুলো খুঁজে বের করতে হবে। প্রথমে আপনাকে গুগলে গিয়ে সঠিক কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিতে হবে। ওয়েবসাইটে জেল সম্পর্কিত আইন ও নীতিমালা খুঁজে পাওয়ার জন্য আপনাকে যে ধরনের কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিতে হবে সেগুলো হলোঃ 

  • জেল আদেশ ২০১০ 
  • prison rules 2010 bd 
  • bangladesh jail order 2010 
  • সরকার আনুমদিত জেল আদেশ 

উপরে দেখানো কিওয়ার্ড এর মত কিওয়ার্ড  দিয়ে গুগলে সার্চ দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে যে সেই ফাইলটিতে সরকার বা মন্ত্রালয়ের লোগো আছে কি না। যদি লোগো থাকে তাহলে বুঝবেন এটা আসলেই সরকার অনুমোদিত আইন। এছাড়াও আপনি চাইলে সহজেই বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েব সাইট থেকে খুব সহজেই ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখতে পাবেন। 

কিন্তু আপনি যদি চান ওয়েব সাইট থেকে না দেখে সরাসরি জেল আদেশ গুলো জানবেন তাহলে আপনাকে যে কাজ টি করতে হবে তা হল আপনাকে কারা অধিদপ্তর বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রালয়ে গিয়ে তাদের কাছ থেকে জানতে পারবেন। তবে আমি আপনাকে সাজেস্ট করব, আপনি কারা অধিদপ্তর বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রালয়ে ছুটাছুটি না করে ঘরে বসে অনলাইনে  বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েব সাইট গুলো থেকে এই জেল আদেশ গুলো খুজবেন। এটা আপনার জন্য সহজ হবে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।  

জেল আদেশ খতিয়ে দেখার সময় ভুল এড়ানোর উপায়

জেল আদেশ খতিয়ে দেখার সময় অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম জানা প্রয়োজন কারণ সঠিক নিয়ম না জানলে এগুলোর ভুল এড়ানো সম্ভব হবে না। জেল এর আদেশ যদি খতিয়ে দেখার সময় খুব সহজ জেল আদেশ খতিয়ে দেখার সময় ভুল এড়ানোর জন্য আপনাকে  প্রামাণিক উৎস  শনাক্ত করতে হবে।প্রামানিক উৎস সনাক্ত করা হয়ে গেলে এরপর আপনাকে এর যে মূল বিষয়টি রয়েছে সেটি খুব ভালোভাবে পড়ে বুঝতে হবে। তবে যদি আপনার এটি পড়তে কোন সমস্যা হয় তাহলে আপনি এর  অনুবাদ করে পড়ে নিতে পারেন। এরপর আপনাকে সংস্করণ এবং সংশোধনী খুব ভালোভাবে যাচাই করে দেখতে হবে।

সংস্করণ এবং সংশোধনী বলতে যে সকল নিয়ম রয়েছে সেগুলো সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করে নেওয়াই সংস্করণ এবং সংশোধনী।এরপর আপনাকে সকল ধরনের স্টেপ নথিভুক্ত রাখতে হবে। এতে আপনার তথ্যগুলো পড়ে বুঝতে আরো বেশি সুবিধা হবে। আমাদের অবশ্যই স্বাভাবিক ভুলগুলো সমাধান করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। জেলের আদেশগুলো খতিয়ে দেখার সময় খুব ভালোভাবে পড়ে অবশ্যই আপনাকে এরপর যাচাই করতে হবে। কোন ধরনের টেকনিক্যাল ভুল করা যাবে না। তাহলে জেলের আদেশ খতিয়ে দেখার সময় নিরাপদ থাকতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ চাকরির ইন্টারভিউতে সফল হওয়ার ১০টিপস

২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশ গুলো খতিয়ে দেখার উপায়  অবশ্যই আপনাকে প্রস্তুতি ও কনটেক্সট নিশ্চিত করতে হবে। কেননা যদি জেলা দেশের তথ্যের কোন ধরনের সংস্করণ দেখা যায় তাহলে অবশ্যই তা ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। আবার এর জন্য সঠিক লক্ষ নির্ধারণ করে নিতে হবে তাহলে  দেশের প্রেক্ষিতে জেল আদেশ খতিয়ে দেখা সহজ ভাবে করা যাবে। এরপর আপনাকে ভাষা এবং টার্মিনোলজি সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।ভুল এড়ানোর জন্য অবশ্যই আপনাকে এ সকল তথ্যগুলো মেনে চলতে হবে তাহলে ভুল এড়ানো সম্ভব হবে।

জেল আদেশ অধ্যায়নের সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত

২০১০ সালের প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু বিষয় এর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এতে আপনার জেলের আদেশগুলো দেখার সময় ভুল গুলো এড়িয়ে চলতে পারবেন। জেল আদেশ অধ্যায়নের সময় প্রথমে আপনাকে নথীর মৌলিক তথ্য খুব ভালোভাবে যাচাই করে নিতে হবে। কেননা যদি নথীর মৌলিক তথ্যে কোন ধরনের সমস্যা থাকে । কিন্তু  যদি তা সংশোধন না করা হয় তাহলে পরবর্তীতে এই বিষয়গুলো আদেশ অধ্যয়নের জন্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই আপনাকে জেল আদেশের অধ্যায়নের সময় এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে যাচাই করে নিতে হবে।

২০১০-সালে-প্রকাশিত-জেল-আদেশ-খতিয়ে-দেখার-উপায়

ভাষা ও টার্মিনোলজি সম্পর্কে সহজ ভাবে জানতে হবে ও বুঝতে হবে। কারণ জেল আদেশ এর যেই নিয়মগুলো রয়েছে সেই নিয়মগুলো খুব ভালোভাবে জানা বোঝা  উচিত। সেগুলো থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো ভালোভাবে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। এরপর আপনাকে প্রয়োগ যোগ্যতা সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে। এতে আপনার জেলের আদেশ অধ্যায়নে অনেক উপকারে আসবে। জেলের আদেশগুলোকে বাস্তবায়ন করার জন্য ভালোভাবে যাচাই করতে হবে।  এটি কিভাবে সঠিকভাবে কার্যকর হবে কি না তা সম্পর্কে জানতে হবে।

জেল আদেশ অধ্যায়নের সময় সংশোধনী ও রিভিশন এই বিষয়গুলো খেয়াল রাখা উচিত। কারণ আমাদের দেশের জেল আদেশ অধ্যায়নের জন্য নতুন কোন নিয়মকানুন অথবা নির্দেশ এগুলোর সঙ্গে কোন ধরনের মিল রয়েছে কিনা তা ভালোভাবে যাচাই করে নিতে হবে। তাহলে জেল আদেশ খতিয়ে দেখা সহজ হয়ে দাঁড়াবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন জেল আদেশ অধ্যয়নের সময় এই বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে মেনে চলতে হবে। তাহলে জেল আদেশ খতিয়ে দেখার জন্য আপনার অনেক উপকারে আসবে ।

২০১০ সালের জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য ও বাস্তব প্রয়োগ

২০১০ সালের জেল আদেশ মূল উদ্দেশ্য ও বাস্তব প্রয়োগ করার কারণ হলো দেশের প্রশাসন ব্যবস্থাকে সঠিক নিয়মে এবং উন্নত ব্যবস্থাপনা করা।  সেই সময় জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য ছিল মানবিক দিক থেকে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কারণ জেলে বন্দীদের ওপর অন্যায় ভাবে অত্যাচার  দূর করে ভালো আচরণ করা। বিশেষ করে নারী ও কিশোরদের জন্য সঠিক ব্যবস্থা নির্ধারণ করা। জেলে বা কারাবাসদের শুধুমাত্র শাস্তি দেওয়া উচিত নয় বরং  যদি শাস্তি দেওয়ার পাশাপাশি তাদের যে অন্যায়গুলোর কারণে কারাবাস দেওয়া হয় তাহলে

সে বিষয়গুলো তাদের সংশোধন করার জন্য সঠিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয় তাহলে ২০১০ সালে জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য পূরণ হবে।কারাগারে কারাবাসদের ভালোভাবে নিরাপত্তা বজায় রেখে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা প্রদান করা। তারা যেন শান্তি-শৃংখল ভাবে কারাবাস করতে পারে সে বিষয়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং আইনি অধিকার নিশ্চিত করায় ছিল জেল আদেশের ২০১০ সালের মূল উদ্দেশ্য। কারবাসে থেকে তাদের কারাবাসের যে অধিকারগুলো রয়েছে তা যেন আইন অনুযায়ী সঠিক সহায়তা পায় সে বিষয়ে নিশ্চিত করায় জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য। কারণ সেখানে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ কারাবাসে থাকে তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা দেওয়া উচিত। 

অসুস্থ ব্যক্তিদের চিকিৎসা প্রদান করা জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য।কারাগারে কারাবাসদের ভালোভাবে নিরাপত্তা বজায় রেখে তাদের শাস্তির ব্যবস্থা প্রদান করা। তারা যেন শান্তি-শৃংখল ভাবে কারাবাস করতে পারে সে বিষয়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা।  আইনি অধিকার নিশ্চিত করায় ছিল জেল আদেশ ২০১০ সালের মূল উদ্দেশ্য। কারবাসে থেকে তাদের কারাবাসের যে অধিকারগুলো রয়েছে তা যেন আইন অনুযায়ী সঠিক সহায়তা পায় সে বিষয়ে নিশ্চিত করায় জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য। কারণ সেখানে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ কারাবাসে থাকে তাদের ধর্মীয় স্বাধীনতা দেওয়া উচিত। অসুস্থ ব্যক্তিদের চিকিৎসা প্রদান করা জেল আদেশের মূল উদ্দেশ্য।

চলুন জেনে নিই জেল আদেশের কিছু বাস্তব প্রয়োগ। ২০১০ সালে জেলা দেশের কিছু বাস্তব প্রয়োগ চালু করা হয় যেমন কারাবাস করে তাদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা শিক্ষার ব্যবস্থা। কিছু কর্মসূচি চালু করা। নারীদের জন্য কারাগারে কিছু সুবিধা দেওয়া যেমন কোন নারী যদি গর্ভবতী অবস্থায় কারাবাস করে তাদের জন্য কিছু বিশেষ সুবিধা দেওয়া যেমন মা ও শিশুর জন্য স্বাস্থ্যের জন্য সেবা দেওয়া তাদের আলাদাভাবে থাকার ব্যবস্থা গ্রহণ করা জেল আদেশের বাস্তব প্রয়োগ। কারাবাসদের জন্য ভালো খাদ্য অভ্যাসের ব্যবস্থা করা। যে বা যারা কারাবাসের জন্য কাজ করতে চায় তাদের সঠিক প্রশিক্ষণ দেওয়া।

জেল আদেশ কোথায় পাওয়া যায়

২০১০ সালের জেল আদেশের তথ্য খতিয়ে দেখার জন্য এগুলো অনলাইনের মাধ্যমেও পেয়ে যাবেন আবার যদি আপনি জেল আদেশের কোন তথ্য সম্পূর্ণভাবে না পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি কিছু সরকারি অফিসিয়ালে গিয়ে অনুরোধ করতে হবে। তবে সাধারণত প্রায় ই তথ্যই সরকারি ওয়েবসাইটে বাংলাদেশের যে কারাগার বিভাগ রয়েছে সেখানে সকল ধরনের তথ্য নির্দেশনা দেওয়া থাকে। আবার কিছু বাংলাদেশের আইন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটও রয়েছে যেগুলোতে আপনি নিয়ম নীতি ও আইনের সকল ধরনের বিধি-বিধান পাওয়া সম্ভব।

বাংলাদেশে যে গেজেট গ্যাজেট রয়েছে সেখানে সাধারণত জেল আদেশ বা যেকোনো সরকারি আদেশ এর নিয়ম নীতি প্রকাশ করা হয়। আপনি যদি ২০১০ সালের জেল আদেশগুলো খতিয়ে দেখার জন্য সকল তথ্য সংগ্রহ করতে চান তাহলে বাংলাদেশের জাতীয় যে গ্যাজেট অফিস রয়েছে সেখান থেকে জেল আদেশের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো কপি করে নিতে পারবেন। এছাড়াও জেল প্রশাসকের কাছেও সরাসরি আবেদন করে আদেশগুলো সংরক্ষণ করতে পারবেন। তবে লিখিতভাবে অনুরোধ করায় সবচেয়ে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

এগুলো ছাড়াও কিছু কিছু গবেষণাগার ও লাইব্রেরী রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে জেল আদেশের সকল তথ্য তারা সংরক্ষণ করে রাখে। আপনি চাইলে সেখানে গিয়েও জেল আদেশের তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। অনলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ ল অর ডাটাবেজ রয়েছে সেখানেও জেলা দেশের সকল তথ্য সহজেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব। কিছু সরকারি সংস্থা বা মানবাধিকার সংস্থা রয়েছে সেগুলোতে জেল দেশের সম্পর্কিত নিয়ম কানুন ও আইন বিধি তথ্য প্রকাশ পাওয়া যায়। সর্বপ্রথম সরকারি ওয়েবসাইটে দেখুন। তাহলে সকল ধরনের প্রয়োজনীয় যাবে।

যদি অনলাইনে না পাই, তাহলে কী করব

২০১০ সালে জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায় যদি অনলাইনের মাধ্যমে না পায় তাহলে কি করবেন চলুন জেনে নেই। জেল আদেশ খতিয়ে দেখার জন্য অনলাইন বাদে কিছু জায়গা রয়েছে যেগুলোতে খুঁজলে জেল আদেশ খতিয়ে দেখা সম্ভব। প্রথমে আপনাকে কারাগারের অধিদপ্তরে যে নথিবিভাগ রয়েছে সেখানে সেই নির্দেশনা গুলো তুলে ধরতে হবে। কারাগারে অধিদপ্তরে নথি বিভাগে প্রথমে আপনাকে একটি আবেদন করতে হবে । আবেদন করার জন্য কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন যেমন ২০১০ সালের যেই ফাইল আপনি দেখতে চান তার পুরো নাম্বার সহ একটি কপি দেখাতে হবে এরপর আবেদন করতে হবে।

এরপর আপনি কি কারণে ২০১০ সালের জেল আদেশ দেখতে চান তার উদ্দেশ্য যোগ করতে হবে। এরপর জেলা প্রশাসক বা ডিসি অফিসের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করতে হবে। কারণ প্রতিটি কারাগারের জন্য জেলা প্রশাসক অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই ২০১০ সালের সকল তথ্য ডিসি অফিস বা জেলা প্রশাসকের কাছে তথ্যগুলো পাওয়া যায়। আবার আপনি চাইলে বাংলাদেশের পুরনো সরকারি মন্ত্রণালয়ে ২০১০ সালের যে তথ্যগুলো রয়েছে সেগুলো সংগ্রহ করতে পারেন। এরপর আপনাকে তাদের কাছ থেকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কপি নিয়ে রাখতে পারেন। এতে আপনার জেল আদেশ খতিয়ে দেখা সহজ হবে।

তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে অফিসিয়ালি ভাবে অনুরোধ করা যায়।  যদি অনলাইনের মাধ্যমে জেল আদেশের জন্য যে সকল তথ্য আইন বিধি রয়েছে সেগুলো  খুজে না পান তাহলে অবশ্যই আপনাকে বাংলাদেশের প্রশাসনিক আদেশ বিভাগে গিয়ে তাদের কাছে একটি অনুরোধ করতে হবে। তবে এটি লিখিতভাবে অনুরোধ করতে হয়।  কিছু কিছু এনজিও রয়েছে আবার কিছু কিছু গবেষণাগার রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি জেল আদেশের প্রায় সকল ধরনেরই নিয়ম-নীতি ও আইন কানুন নিয়ে তারা বিশেষভাবে আলোচনা করে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যদি অনলাইনের মাধ্যমে না পান তাহলে কি করবেন।

২০১০ সালের জেল আদেশের প্রভাব

২০১০ সালে জেল আদেশের প্রভাব অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ২০১০ সালের আগে জেলখানার কয়েদিদের জন্য কারাগার ভালো কোনো ব্যবস্থা ছিল না। এ কারণে ২০১০ সালের জেল আদেশের যে সকল পুরনো নিয়ম-কানুন রয়েছে তা পরিবর্তন করে। এতে তারা  সঠিকভাবে আইনের বিধি বিধান ও নিয়ম কানুন পরিবর্তন করে। জেলের বন্দি অবস্থায় যারা থাকে তাদের প্রাপ্য অধিকার নিশ্চিত করে। জেল বন্দীদের যারা অমানবিক অত্যাচার ও অবিচার করে তা নিয়ে প্রতিবাদ করাই জেল বন্দিদের অমানবিক অত্যাচার অনেক অংশেই কমে আসে।

২০১০-সালে-প্রকাশিত-জেল-আদেশ-খতিয়ে-দেখার-উপায়

২০১০ সালের জেল আদেশের আগে কারাগার বন্দিদের চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং স্বাস্থ্য সেবায় করুন অবস্থা ছিল সেই সময়। কিন্তু ২০১০ সালের পর চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং স্বাস্থ্য সেবায় অনেক উন্নতি দেখা যাই। ২০১০ সালের আগে  জেল আদেশে বন্দীদের মানবিক অধিকার নিশ্চিত ছিল না তবে ২০১০ সালের পর তাদের মানবিক অধিকার নিশ্চিত হয়। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য তেমন সুবিধা ছিল না। এই আদেশের পর সকল অধিকার নিশ্চিত হয়। কারাগারে যারা দায়িত্ব পালন করে তারা যেন ক্ষমতার অপব্যবহার না করতে পারে সে বিষয়ে সচেতন হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন এবং সমস্যার সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

যারা কারাগারে বন্দি থাকে তারা যেন শুধু শাস্তি ভোগ না করে বরং তারা যে ভুলগুলো করে এসেছে সমাজ থেকে সেগুলো সম্পর্কে সঠিক শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কারণ তারা কারাগার থেকে বের হয়ে যেন সঠিকভাবে জীবন যাপন করতে পারে সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। যে সকল নারী ও শিশুরা কারাগারে বন্দী থাকে তাদের যেন আলাদা কোন জায়গায় রাখা হয় সেই সুযোগ ব্যবস্থা করা হয়। যারা কারাগারে বসবাস করে তারা যেন তাদের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে সে ব্যবস্থা করা হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন ২০১০ সালের জেল আদেশের প্রভাব কারাবাসদের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

জেল আদেশ না দিলে কি হত

২০১০ সালের জেল আদেশে না দিলে কারাবন্দীদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। কারণ তারা তাদের সঠিক মৌলিক অধিকারগুলো থেকে বঞ্চিত হতো । আবার এটি ধীরে ধীরে আরো পূর্ণের দিকে ধাবিত হতো। বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। কারণ তারা যদি আলাদাভাবে কোন সুযোগ সুবিধা না পেত তাহলে কোন নারী গর্ভবতী অবস্থায় তার বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হতো। কারাবাজদের ওপর অমানবিক অত্যাচার ও অবিচার করা হতো প্রতিনিয়ত।

কারাবাসদের জন্য যদি আইনি ব্যবস্থা দুর্বল হয় সে ক্ষেত্রে অন্যায় অত্যাচার ও নির্যাতনের বেশি হওয়ার সম্ভাবনা হত। প্রশাসনিক ব্যবস্থার অনিয়ম দেখা দিত। ফলে অন্যায় ও সিদ্ধান্তহীনতা, অনিয়ম, অবিচার ও দুর্নীতি দিনে দিনে বেড়ে যেত। দিন প্রতিনিয়ত স্থানীয় ব্যক্তি এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার সকলের সমালোচনা বৃদ্ধি পেত। ফলে মানুষ ক্ষতির সম্ভাবনায় পরত । কারাবাসদের মানবাধিকার ক্রমাগত হ্রাস পেতো। তারা বাঁশদের জন্য 2010 সালের আগে কোন ধরনের আলাদা সুরক্ষা ব্যবস্থা ছিল না।

আরও পড়ুনঃ ফুল ফ্রি স্কলারশিপ ফর বাংলাদেশী স্টুডেন্ট

কারাগারের ব্যবস্থাপনা বিশৃংখলায় পরিণত হতো। সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন হতো না এবং যে বা যারা কারাগার দায়িত্বে কাজ করতো তারা সুশৃংখলভাবে কাজ না করে বিশৃংখলভাবে কাজ করতো। ক্ষমতার অপব্যবহার ক্রমাগত বৃদ্ধি  অন্যায় অবিচার বেড়ে যেত। আশা করি বুঝতে পেরেছেন জেল আদেশ না দিলে কি হত। 

লেখকের মন্তব্যঃ ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায় 

ওপরে পুরো পোস্ট জুরে আমরা জানলাম ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত। আমাদের সকলেরই ২০১০ সালের সেই প্রকাশিত জেল আদেশগুলো জানা উচিত। বেশ কয়েকটি উপায় আমরা ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশগুলো খতিয়ে দেখতে পারি। যার সবগুলো নিয়ে আমরা ওপরে বিস্তারিত আলোচনা এবং প্রমাণ দেখিয়েছি। কারাগার নিয়ন্ত্রন করার জন্য জেল আদেশ বা সরকারি আইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা কারাগারের কয়দি বা স্টাফ দের পরিচালনা করার জন্য যদি সরকার অনুমোদিত কোন আদেশ না থাকে তাহলে এদের পরিচালনা করা অসম্ভব। মুলত এই কারনেই জেল আদেশ বা সরকারি আইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। 

এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে ২০১০ সালে প্রকাশিত জেল আদেশ খতিয়ে দেখবেন। আপনি চাইলে দুইভাবে এই জেল আদেশ গুলো খুজে পেতে পারেন। অনলাইনে বা অফলাইনে এই দুই উপায়ে আপনি জেল আদেশ গুলো খুজে পেতে পারেন। তবে আমি আপনাকে বলবো আপনি অফলাইনে না দড়ে বেরিয়ে ঘরে বসে অনলাইনে বাংলাদেশের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে খোঁজ করুন। এই পোস্টে কোন ভুল হলে বা পোস্টটা কেমন হয়েছে তা কমেন্টে জানাবেন। 250930

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url